অনলাইন ডেস্ক: ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ কালরাত্রিতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী নিরীহ বাঙ্গালীর উপর বর্বরোচিত, নৃশংস এবং নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। যে ইতিহাস স্মরণ করে, ১১ মার্চ ২০১৭ তারিখে মহান জাতীয় সংসদের ১৪তম অধিবেশনে ২৫শে মার্চ কে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালনের প্রস্তাব (রেজোল্যুশন) সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে মন্ত্রীপরিষদ ২৫শে মার্চ কে জাতীয়ভাবে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে পালন এবং দিবসটিকে ‘আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি লাভের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
দিবসটি উদযাপনের অংশ হিসেবে লন্ডনে বাংলাদেশ হাই কমিশনের অভ্যর্থনা কক্ষে গতকাল বিকালে দিবসটির তাৎপর্য বিষয়ে একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভার শুরুতেই মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন। মহান স্বাধীনতার স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারবর্গের জন্য দোয়া করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয়।
হাই কমিশনার জনাব মোঃ নাজমুল কাওনাইন দিবসটির গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন মহলে তুলে ধরার উপর গুরুত্ব দেন। তিনি বাংলাদেশ হাই কমিশনের পক্ষে এ ব্যাপারে গৃহীত পদক্ষেপ এবং কর্মপরিকল্পনা সকলকে অবহিত করেন